বাংলায় উত্তাল প্রতিবাদ: চিকিৎসক তরুণীর খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় টলিউডের অবস্থান

গোটা বাংলায় আর জি করের চিকিৎসক তরুণীর খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। টলিউডের তারকারাও এই ঘটনায় সোচ্চার হয়েছেন, যার মধ্যে ঋত্বিক চক্রবর্তী উল্লেখযোগ্য। তিনি কুণাল ঘোষের টুইটের প্রেক্ষিতে ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছেন, যেখানে টলিউডের তারকাদের রাজনৈতিক ছবির বিরোধিতা না করার বিষয়টি তুলে ধরেছেন। এই পোস্টে ঋত্বিক কুণালের বক্তব্যের প্রতি ব্যঙ্গাত্মক মন্তব্য করেন এবং সমালোচকদের প্রতিউত্তর দেন। সুকুমার রায়ের কবিতার আদলে করা এই পোস্টে তিনি আবারও টলিউডের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। এতে করে রাজ্য রাজনীতিতে উত্তেজনা আরও বাড়ছে।



বাংলায় উত্তেজনা: র জি কর কাণ্ডে টলিউড তারকাদের প্রতিবাদ

আর জি করের চিকিৎসক তরুণীর খুন ও ধর্ষণের ঘটনার প্রেক্ষিতে গোটা বাংলা উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। এই ঘটনায় প্রতিবাদের ঢেউ আছড়ে পড়ছে সব মহল থেকে। টলিউডের তারকারাও পিছিয়ে নেই, পথে নেমে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঋত্বিক চক্রবর্তী সহ অন্যান্য অভিনেতা।

রাজনৈতিক ঘটনাকে ঘিরে প্রায়শয়ই টলিউডের অভিনেতাদের ফেসবুক পেজে রূপকধর্মী কিংবা ব্যঙ্গাত্মক পোস্ট দেখা যায়। শুক্রবার কুণাল ঘোষের টুইট নিয়ে রাজ্য রাজনীতি উত্তাল হয়ে উঠেছে। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, ‘দ্য ডায়েরি অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল’ সিনেমা নিয়ে কেন টলিউডের তারকারা চুপ? কেন তারা এমন প্রোপাগান্ডা ছবির বিরোধিতা করছেন না?’

ঋত্বিক তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘শুনেছো তো বাবু বলে দিয়েছে। শুধু পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তুলে গুরুত্ব বাড়িও না, দরকারে চটিজুতা মাথায় তুলে পাহারা দাও বন্ধু।’ নেটিজেনদের জন্য এই পোস্টের প্রেক্ষাপট বুঝতে অসুবিধা হয়নি। কুণাল ঘোষ এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, ‘মুম্বই ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির বহু পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেতা রাজনৈতিক ছবি করেন যা বিজেপির পক্ষে ন্যারেটিভ তৈরি করে। বাংলা নিয়েও কুৎসার ঝুলি আসছে।’

ঋত্বিক কুণালকে বিঁধে বলেছেন, ‘আপনি কিন্তু ফেসবুক পাহারা দিন। এর থেকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ আপনাকে দেয়নি।’ এই কথার মাধ্যমে তিনি সমালোচকদের জবাব দেন।

এদিকে সানোজ মিশ্রর ‘দ্য ডায়েরি অফ ওয়েস্ট বেঙ্গাল’ গত শুক্রবার ভারতে মুক্তি পেলেও রাজ্যের কোনও প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়নি। এই ঘটনাগুলি বাংলা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি এবং রাজনীতির মধ্যে একটি নতুন বিতর্ক তৈরি করেছে।

প্রশ্ন ১: ‘দরকারে চটিজুতা মাথায়’ এর অর্থ কী?

উত্তর: এই কথা বলার মানে হলো, কখনো কখনো অদ্ভুত বা অপ্রচলিত কিছু করতেও হয়।

প্রশ্ন ২: কেন ঋত্বিক কুণালকে ‘বোধহীন স্কন্ধ’ বলেছে?

উত্তর: ঋত্বিক কুণালের কিছু আচরণকে নিয়ে মজা করে এ কথা বলেছে, যেন সে কিছু বুঝতে পারছে না।

প্রশ্ন ৩: এই কথার মাধ্যমে ঋত্বিক কী বোঝাতে চেয়েছে?

উত্তর: সে আসলে কুণালের কিছু অজ্ঞতা বা বোকামি নিয়ে ঠাট্টা করছে।

প্রশ্ন ৪: কুণাল কি এই কথা বুঝতে পেরেছে?

উত্তর: হয়তো সে বুঝতে পারেনি, কারণ এ ধরনের কটাক্ষ সাধারণত মজার ছলে করা হয়।

প্রশ্ন ৫: এ ধরনের মন্তব্যের পর কুণালের প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে?

উত্তর: কুণাল হয়তো হাসবে বা পাল্টা কিছু বলার চেষ্টা করবে, কারণ বন্ধুত্বের মধ্যে এ ধরনের ঠাট্টা সাধারণ।

Leave a Comment