হায়দ্রাবাদের ১৭৫ কোটি টাকার SBI শাখার জালিয়াতি: “মিউল অ্যাকাউন্ট” দিয়ে টাকা পাঠানোর নাটক

News Live

হায়দ্রাবাদের ১৭৫ কোটি টাকার SBI শাখার জালিয়াতি: “মিউল অ্যাকাউন্ট” দিয়ে টাকা পাঠানোর নাটক

১৭৫, h1হয়দরবদর, SBI, অযকউনট, কট, জলযত, টক, টকর, দয, নটকh1, পঠনর, মউল, শখর

হায়দ্রাবাদের ১৭৫ কোটি টাকার SBI শাখার জালিয়াতির ঘটনা

হায়দ্রাবাদের একটি SBI শাখায় ১৭৫ কোটি টাকার জালিয়াতির খবর সামনে এসেছে। তদন্তে জানা গেছে, এই জালিয়াতির জন্য “মিউল অ্যাকাউন্ট” ব্যবহার করা হয়েছে, যার মাধ্যমে টাকা বিদেশে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনার মাধ্যমে ব্যাংকিং ব্যবস্থায় নিরাপত্তার প্রশ্ন উঠেছে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।



হায়দ্রাবাদে ১৭৫ কোটি টাকার SBI শাখার জালিয়াতি: “মিউল অ্যাকাউন্ট” ব্যবহার করে টাকা পাঠানো হয়েছে

হায়দ্রাবাদ: ভারতের স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার (SBI) এক শাখার ম্যানেজার এবং তার সহযোগীদের ১৭৫ কোটি টাকার একটি জালিয়াতি মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে।

শহরের শামসির গঞ্জ এলাকার SBI শাখার ম্যানেজার মধু বাবু গালি এবং একজন জিম ট্রেনার উপাধ্যায় সানদীপ শর্মা জালিয়াতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তারা একত্রে কাজ করে ফান্ড প্রত্যাহার এবং টাকা স্থানান্তরের জন্য অ্যাকাউন্ট খোলার অনুমতি দিয়েছিলেন, সবকিছু কমিশনের বিনিময়ে।

সাইবারসিকিউরিটি ব্যুরোর তথ্য বিশ্লেষণ দলের মাধ্যমে পাওয়া গিয়েছিল যে NCRP পোর্টালে কয়েকশো অভিযোগ জমা দেওয়া হয়েছে, যা এই SBI শাখার ছয়টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিরুদ্ধে ছিল। মার্চ এবং এপ্রিল ২০২৪ মাসে এই অ্যাকাউন্টগুলোতে বিশাল পরিমাণ অর্থ লেনদেন হয়েছে।

প্রধান জালিয়াতির সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন একজন ব্যক্তি, যিনি দুবাই থেকে অপারেট করছিলেন, এবং তিনি গরিব মানুষদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে প্রলুব্ধ করতেন।

ভবিষ্যতে জনসাধারণকে সতর্ক করা হয়েছে যে, কেউ যেন অন্যের জন্য ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না খোলে বা সন্দেহজনক লেনদেনে জড়িত না হয়।

এই অভিযানে নেতৃত্ব দেন ডেপুটি এসপি Hari Krishna এবং KVM Prasad, এবং এসপি দেবেন্দ্র সিংহের তত্ত্বাবধানে ছিল।

প্রশ্ন ১: হায়দ্রাবাদের SBI শাখায় এই প্রতারণা কীভাবে ঘটেছিল?

উত্তর: হায়দ্রাবাদের SBI শাখায় প্রতারণা ঘটেছিল যখন মুল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে টাকা পাঠানো হয়েছিল।

প্রশ্ন ২: মুল অ্যাকাউন্ট কি?

উত্তর: মুল অ্যাকাউন্ট হলো সেই অ্যাকাউন্ট যা অপরাধীরা ব্যবহার করে টাকা লেনদেন করতে, যাতে আসল মালিকের তথ্য গোপন থাকে।

প্রশ্ন ৩: এই প্রতারণার ফলে কী ক্ষতি হয়েছে?

উত্তর: এই প্রতারণার ফলে ব্যাংক এবং গ্রাহকদের বড় পরিমাণ অর্থের ক্ষতি হয়েছে, যা 175 কোটি রুপি পর্যন্ত হতে পারে।

প্রশ্ন ৪: ব্যাংক এই ধরনের প্রতারণা প্রতিরোধে কী পদক্ষেপ নিচ্ছে?

উত্তর: ব্যাংক নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়াচ্ছে এবং সন্দেহজনক লেনদেনের ওপর নজর রাখছে যাতে ভবিষ্যতে এমন ঘটনা না ঘটে।

প্রশ্ন ৫: গ্রাহকরা কীভাবে নিজেদের রক্ষা করতে পারেন?

উত্তর: গ্রাহকরা তাদের অ্যাকাউন্টের লেনদেন নিয়মিত পরীক্ষা করতে পারেন এবং সন্দেহজনক কার্যকলাপ দেখলে ব্যাংককে জানান।

মন্তব্য করুন